০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
বেলুচিস্তানের খুজদার জেলায় হওয়া এ হামলার জন্য ‘ভারতের প্রতিনিধিত্বকারী সন্ত্রাসীদের’ দায়ী করেছে পাকিস্তান।
হামলায় কাছাকাছি অবস্থিত আধাসামরিক বাহিনীর ব্যবহার করা একটি ভবনের বাইরের দেয়ালও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সামরিক বাহিনী বর্তমানে সরাসরি ক্ষমতায় না থাকলেও ‘ডিপ স্টেট’ বা অপ্রকাশ্য রাষ্ট্রের মাধ্যমে তাদের প্রভাব অব্যাহত রয়েছে।
এ হামলার জন্য ‘ভারতের ছায়া বাহিনী তথাকথিত বালুচ লিবারেশন আর্মিকে’ দায়ী করেছে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর আন্তঃবাহিনী জনসংযেোগ (আইএসপিআর) ।
গুমের অভিযোগ অস্বীকার করে পাকিস্তান সরকার বলছে, নিখোঁজদের অনেকেই বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছে অথবা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।
বেলুচিস্তানের নোশকির কাছে কোয়েটা-তাফতান মহাসড়কে হামলার এ ঘটনাটি ঘটেছে, এতে আরও প্রায় ৪০ জন সেনা আহত হয়েছেন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র জানান, হামলা ও উদ্ধার অভিযানে মোট ২৩ সেনাসদস্য, তিন রেলওয়ে কর্মী ও পাঁচ যাত্রী নিহত হয়েছেন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ট্রেনে জিম্মি ঘটনা অবসানের ঘোষণা দিয়ে জানায়, নিরাপত্তা বাহিনী আত্মঘাতী বোমারুসহ ৩৩ বিদ্রোহীকে হত্যা করেছে।