০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
বিশালাকার ব্ল্যাক হোল প্রায়ই প্লাজমা ও শক্তির তীব্র বিস্ফোরণ তৈরি করে, যা সম্ভবত এদের আশপাশের ঘূর্ণায়মান পদার্থ থেকে পাওয়া শক্তির কারণে ঘটে।
বিজ্ঞানীদের আগের অনুমান ছিল, এ প্রক্রিয়া ঘটতে প্রায় ১০^১১০০ বছর সময় নেবে। নতুন গবেষণায় এ ধারণা পাল্টে গিয়েছে তাদের।
শ্বেত বামনটি সম্ভবত ব্ল্যাক হোলের প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে, এর কাছাকাছিও আসছে। তবে কোনোভাবেই এর মধ্যে ঢুকে পড়ছে না।
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
এটি নিশ্চিতভাবেই সুপারনোভা নয়। তবে, এটা কী হতে পারে, তা নিয়ে এতদিন ধোঁয়াশা থাকলেও সাম্প্রতিক এক গবেষণায় ওই রহস্যের জট খুলেছে।
এ তাপমাত্রায় বিভিন্ন ইলেকট্রন সাধারণত পরমাণুর সঙ্গে আবদ্ধ হওয়ার বদলে উত্তপ্ত এক আয়নিত প্লাজমায় অবাধে চলাচল করে, যাকে ইলেকট্রনের ‘নাচ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন বিজ্ঞানীরা।
সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ বড় বিভিন্ন তারা জীবনের শেষ দিকে বিস্ফোরিত হয় ‘সুপারনোভা’ হিসেবে। এমন বিস্ফোরণ থেকে গঠিত হয় ব্ল্যাক হোল বা নিউট্রন তারা।
“আমাদের ধারণা, ব্ল্যাক হোলের এমন চেহারার মানে দাঁড়ায়, এর চারপাশে থাকা ডিস্কটি আলোর গতির প্রায় ৬০ শতাংশ গতিতে ঘুরছে।”