০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নীতিমালা যে বিভিন্ন বড় কোম্পানির স্বার্থ দ্বারা পরিচালিত হয়, তা বহু বছর ধরেই সুবিদিত। ইলন মাস্ক এবং ট্রাম্পের মধ্যকার বর্তমান দ্বন্দ্ব আসলে ওই গোপন অর্থনৈতিক লেনদেনের জটিলতা প্রকাশ্যে এনে দিয়েছে।
কেউ হতাশা প্রকাশ করছেন, কেউ বলছেন ‘শুধুই নিয়মরক্ষার আয়োজন’। সংকটের অর্থনীতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের বাজেট কতটুকু আশার আলো দেখাতে পারবে, ঘুরেফিরে আসছে সেই প্রশ্ন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “প্রবৃদ্ধি-কেন্দ্রিক ধারণা থেকে সরে এসে আমরা চেষ্টা করেছি সামগ্রিক উন্নয়নের ধারণায় জোর দিতে।”
এ সময় শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ ও কৃষি খাতে হয়েছে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
“পিডিবির ডেবট-ইক্যুইটি রেশিও এখন ১১১: -১১ অর্থাৎ নেগেটিভ। নিজস্ব সম্পদ দিয়ে এখন ঋণ পরিশোধের অবস্থায় তারা নেই।”
ভর্তুকি ও প্রণোদনা বাবদ আগের চেয়ে ১৭২০ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
“বাজেট বড় করলাম, কিন্তু তা ঋণ করে নিতে হচ্ছে। এতে তো খরচ বাড়বে, টাকার সরবরাহ বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না।”
নির্বাচনী বছরে গতবার ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরেছিল সরকার, যা পরে নামিয়ে আনা হয়েছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশে। কিন্তু সেই লক্ষ্যেও পৌঁছানো যায়নি।