০৩ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
বেধড়ক পিটুনি ও ইটের আঘাতে আহত হওয়ার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মনিরের মৃত্যু হয়, বলছেন তার স্বজনরা।
ঘটনার পর থেকে আসামি পলাতক রয়েছে।
“ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে, তাদের খাদ্যে বিষাক্ত কিছু ছিল কি-না।”
“দেবর-ভাবির পরকীয়া নিয়ে তাদের বাড়িতে এর আগেও বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার বিচার-সালিশ হয়েছে।”
১৪ বছর আগে পূর্ব বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
এলাকাবাসীর পিটুনিতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়, বলছে পুলিশ।
স্থানীয় লোকজন নাবিলকে আটক করে থানায় খবর দেয়।
“ভাইয়ের শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন নেই। ধারণা করছি, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।”