০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
গবেষকরা বলছেন, মহাবিশ্ব কীভাবে ছড়াতে শুরু করল সেটা না ভেবে, আগে কল্পনা করা যেতে পারে, সবকিছু যদি ভেঙে এক জায়গায় জমাট বাঁধত, তাহলে কী হত।
বিশালাকার ব্ল্যাক হোল প্রায়ই প্লাজমা ও শক্তির তীব্র বিস্ফোরণ তৈরি করে, যা সম্ভবত এদের আশপাশের ঘূর্ণায়মান পদার্থ থেকে পাওয়া শক্তির কারণে ঘটে।
বিজ্ঞানীদের আগের অনুমান ছিল, এ প্রক্রিয়া ঘটতে প্রায় ১০^১১০০ বছর সময় নেবে। নতুন গবেষণায় এ ধারণা পাল্টে গিয়েছে তাদের।
টেলিস্কোপটি মহাকাশে পাঠানোর পর সবাই খুব আশাবাদী হলেও কিছুদিনের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন এর প্রধান ক্যামেরায় তোলা ছবি ঝাপসা আসছে।
নারীরা কেবল মহাকাশ ভ্রমণে অংশগ্রহণই করেননি বরং কিছু গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতিও করেছেন।
এই প্রাচীন আলো কোটি কোটি বছর ধরে মহাকাশে ভ্রমণ করে আসছে এবং এটিই গবেষকদের আদি মহাবিশ্বের ছবি দিয়েছে।
পর্যবেক্ষণ করা দুইশো ৬৩টি ছায়াপথের মধ্যে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ ছায়াপথই একদিকে ঘোরে ও কেবল এক তৃতীয়াংশ ঘুরছে অন্যদিকে।
প্রথম ছায়াপথের সময়ে যদি পানি গঠিত হতে পারে তাহলে কোটি কোটি বছর আগে তৈরি বিভিন্ন গ্রহের প্রাথমিক বিকাশেও ভূমিকা রাখতে পারে পানি।