০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
বিরোধপূর্ণ জায়গায় থাকা গাছ থেকে আম পাড়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
রাত আড়াইটার দিকে মাদ্রাসার তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া এক ছাত্রকে ঘুম থেকে তুলে নিজের শয়ন কক্ষে নিয়ে যান ওই শিক্ষক।
পুলিশ জানায়, নিজ বাড়ির প্রাচীরে মোটর দিয়ে পানি দেওয়ার সময় অসাবধানতাবশত বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।
“ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।”
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে এতিমখানা ছেড়ে পালিয়ে যান শিক্ষক হাফেজ ইমরান হাওলাদার।
“মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণে নুরুল্লাহর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।”
ছেলেটি অসুস্থ হয়ে পড়লে ওই শিক্ষকই তার বাসায় ফোন করে খবর দিয়েছিল।