০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“গত জুন থেকে ডিসেম্বরে মিজোরামে ২০০০ পশ্চিমা দর্শনার্থী ঢোকেন, কিন্তু আইজলের সড়কে তাদের দেখা যেত না,” বলেন লালদুহোমা।
মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডর দেওয়ার খবরকে ‘সর্বৈব মিথ্যা’ ও ‘চিলে কান নিয়ে যাওয়ার’ গল্প হিসেবে বর্ণনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
“আমেরিকা কেন, আমরা কারও চাপের মুখে নাই। কেউ আমাদেরকে কোনো চাপ-টাপ দিচ্ছে না,” বলেন তিনি।
মিয়ানমারের রাখাইনে মানবিক করিডোর দেওয়া নিয়ে কারো সাথে আলোচনা করার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, করিডোর নয় রাখাইনে ত্রাণ পাঠাতে জাতিসংঘ প্রস্তাবিত ‘চ্যানেল’ নিয়ে বিবেচনা করছে বাংলাদেশ।
“কিন্তু আমরা অথবা জাতিসংঘ কি মিয়ানমারের সরকার বা আরাকান আর্মির সাথে কথা বলেছে? না হলে চতুর্ভুজের দুইটা অংশ থাকলেতো হবে না, চারটা একসাথে হতে হবে,” বলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি বিনিয়োগ ও অপারেটর আসতে পারে, বলেছেন তিনি।
মিয়ানমারকে মানবিক করিডোর দেওয়া নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিগত অবস্থানের সমালোচনা করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, করিডোর দেওয়া না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সংসদ। তিনি বলেছেন “স্পর্শকাতর এমন বিষয়ে জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। ”
এই করিডোরের মাধ্যমে সহানুভূতির প্রবাহ যেমন তৈরি হতে পারে, তেমনি অসতর্ক হলে তা-ই হয়ে উঠতে পারে নতুন সংকট সূত্রপাতের কারণ।