০৫ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
রিকশার অতিরিক্ত সংখ্যা, অনিয়ন্ত্রিত চলাচল এবং নিরাপত্তার ঘাটতি এটিকে একটি জটিল শহুরে সমস্যায় রূপান্তরিত করেছে।
২০১৭ সালে বাংলাদেশ সফরে এসে অনেক ব্যস্ততার মধ্যেও ঢাকার রিকশায় চড়ার অভিজ্ঞতা হয়েছিল পোপ ফ্রান্সিসের।
ভুলে ব্যাগ ফেলে রিকশা থেকে নেমে যান সজল কুমার।
ওই শিশুর মা তার হাতে ধরে রাখলেও ড্রেনের স্রোতের কারণে একপর্যায়ে ছুটে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছিল।
ঢাকার মূল সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল ঠেকাতে ট্র্যাপার বসানো হলেও, তা কার্যকর হচ্ছে না খুব একটা। পুলিশের সামনে অনায়াসেই ফাঁদ পেরিয়ে যাচ্ছে রিকশা।
নীতিমালায় ‘যিনি চালক তিনি মালিক’ এ নীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হবে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ হলে ‘কিস্তি পরিশোধ’ নিয়ে বিপদ দেখছেন চালক ও মালিকরা।
তিন চাকার এ বাহন বন্ধে হাই কোর্টের আদেশের পরদিন থেকে রাজধানীজুড়ে টানা বিক্ষোভ-অবরোধ করছেন চালকরা; আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে।