০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“নির্বাচন ডিসেম্বর না জুন না মার্চ, একেক সময় এককটা কথা, এখানে তো শেখ হাসিনার কিছু কথাবার্তার সাথে মিল পাওয়া যায়।"
“ফ্যাসিবাদের সময় আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর দিয়ে যেতে সাহস করতাম না, কখনো যদি যেতাম, তখন গাড়ির জানালাটা তুলে দিতাম।“
“ওরা চট্টগ্রাম দাবি করলে আমরা নবাবের আমলের বাংলা-বিহার, উড়িষ্যা দাবি করতে পারি না?”
“ভারত মুখে যাই বলুক, ধর্ম নিরপেক্ষ বলুক আর সেকুল্যার বলুক, তাদের মনের ভেতরে কট্টর হিন্দুবাদী হিংসা ছাড়া কিছু নেই।”
মামলার অভিযোগপত্রে ২০ জনকে সাক্ষী করা হলেও এ পর্যন্ত কেউ সাক্ষ্য না দেওয়ায় আদালত এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
এর আগে গত ১৫ জুন ১০ জনকে উপদেষ্টা কাউন্সিলে সদস্য করে নিয়েছিল দলটি।
“তাদের কাছে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের চাবি তুলে দেওয়া হবে এর মাধ্যমে। এতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব দেশের ‘ইন্টেলিজেন্স’ ব্যবস্থা সেটি ভেঙে পড়বে”, বলেন তিনি।