০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
চাঁদের ধূলি নাসাকে ৫ হাজার ডলারে বিক্রি করবে তারা, যা হবে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর বাইরে থেকে আনা কোনো সম্পদ বিক্রির ঘটনা।
উটের পায়ের পাতার মডেল তৈরি করে একটি ‘বায়ো-মিমিক্রি’ পদ্ধতিতে কাজ করছে জাপানের টায়ার কোম্পানি ‘ব্রিজস্টোন’।
এ অঞ্চলে কোটি কোটি বছর পুরনো পাথর রয়েছে, যা মঙ্গলের পাথরের সঙ্গে মেলে বলে দাবি তাদের।
মঙ্গলের আকাশে ভেসে বেড়ানো সূক্ষ্ম ও জ্বলজ্বলে মেঘ। এর মধ্যে কিছু মেঘে রংধনুর মতো ইরিডিসেন্সও দেখা গিয়েছে, যা পৃথিবীতে দেখা ‘মাদার অফ পার্ল’ মেঘের মতোই।
এ সবুজ দাগের সন্ধান মিলেছে মঙ্গলে থাকা নাসা’র পার্সিভ্যারেন্স রোভারের কাছ থেকে। ৫ সেন্টিমিটার আকারের এই সবুজ দাগকে পাথরের রঙের আকর্ষণীয় বিন্যাস হিসেবে বর্ণনা করেছে নাসা।
এখন পর্যন্ত মঙ্গলপৃষ্ঠে প্রায় ৩২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করেছে রোভারটি। এখন এটি আছে ‘গেদিস ভ্যালিস’ নামের এক অঞ্চলে।
একক কোনো মহাকাশযান বা রোভারের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে ‘ভ্যামেক্স’ মিশনটি একঝাঁক রোবট ব্যবহার করবে, যা একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবে।
এর আগে ‘মাউন্ট ওয়াশবার্ন’ নামের একটি জায়গা খুঁজে পেয়েছিল রোভারটি, যেখানে বেশ কয়েক ধরনের চমকপ্রদ পাথর নিয়ে গবেষণা করেছে যানটি।