০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“এবার বাজেটে শ্রম খাত গুরুত্ব পায়নি। যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে থাকেন, শ্রমজীবী মানুষের প্রতি তাদের যে ‘অবজ্ঞা আর উপেক্ষা’, তা আরেকবার দেখা গেল।”
সময়সীমা শেষ হওয়ার নয় দিন আগেই প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা পড়েছে শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন।
বৈঠকে তিনি শ্রমিকদের জন্য বীমা সুবিধা ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন।
গত ২৪ অক্টোবর হাই কোর্ট পাঁচ মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে রায় দিয়েছিল।
“অর্থনীতিতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করে কোনো গণতন্ত্র চলতে পারে না,” বলেন তিনি।
“আন্দোলন করা মূলত গণতান্ত্রিক অধিকার, কিন্তু আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সেটা দেখবে,” বলেন তিনি।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গোলটেবিলে শ্রমিকদের অধিকার বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান।
“এখন সব কারখানার জন্য ১৫ শতাংশ থ্রেশহোল্ড রাখা হয়েছে। অর্থাৎ ১৫ শতাংশ শ্রমিকরা রাজি হলেই তারা একটি ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করতে পারবে। আইএলওর এই পরামর্শ মেনে নিয়ে তা সংশোধিত শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”