০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“৭০ বছরের মানুষ রিকশা চালাবে, আর আমরা বলব একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ছি—এই বয়ান থেকে সরে আসতে হবে।”
“এবার বাজেটে শ্রম খাত গুরুত্ব পায়নি। যারা রাষ্ট্রের দায়িত্বে থাকেন, শ্রমজীবী মানুষের প্রতি তাদের যে ‘অবজ্ঞা আর উপেক্ষা’, তা আরেকবার দেখা গেল।”
সাংবাদিকদের পেশাগত সুরক্ষায় বেশ কিছু সুপারিশ করেছে গণমাধ্যম কমিশন। একইভাবে সাংবাদিকের জন্য ঝুঁকি ভাতা, বিমা ও পেনশন চালু করার সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশনও।
মে দিবসের আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়।
মাথাপিছু রেশনের পরিমাণ কতটা হবে, সুপারিশ বাস্তবায়নে বছরে কত টাকা লাগবে, অর্থের যোগান কোথা থেকে আসবে, ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব কে পালন করবে– এসব প্রশ্নের উত্তর এখনো অজানা।
“আমি প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশের অপেক্ষায় থাকবো না। যত দ্রুত সম্ভব যা বাস্তবায়ন করা যায় করে ফেলবো,” বলেন তিনি।
"সরকার সবার স্বার্থকে নিশ্চিত করতে পারলে কোনো পক্ষেরই সমস্যা হওয়ার কথা না,” বলেন একজন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতা।
কমিশন প্রধান বলেন, দেশে আট কোটি শ্রমজীবী মানুষ আছেন। তার মধ্যে বেশিরভাগেরই আইনি সুরক্ষা নেই।