০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
উদ্ধার কর্মী আসাদুল্লাহ হাসান মুসা বলেন, “সাপটি ‘পাতি কাল কেউটে’, ‘কালাচ’ বা ‘দেশী কালাচ’ নামে পরিচিত। এটি বিষধর।”
ভারতের বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইনের আওতায় প্রাণীগুলো জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
মার্কিনি টিম ফ্রিডের ১৮ বছরের চেষ্টাই তার দেহে তৈরি করেছে সাপের বিষের প্রতিষেধক। নিজের দেহের রক্তেই যা তৈরি হয়েছে।
বাড়িটিতে একটি কুকুর আক্রান্ত হওয়ার পর সাপগুলোর উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। তারপরই সেগুলোকে সরাতে ডাকা হয় উদ্ধারকারীদের।
প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ওই নারীকে ২৪ ঘণ্টার জন্য পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
সকালে গরুর খাবার দিতে গোয়াল ঘর থেকে খড় নেওয়ার সময় একটি গোখরা সাপের বাচ্চা তার হাতে কামড় দেয়।
একটু দেরিতে হলেও হাসপাতালে এসেছিলেন বলেই চিকিৎসকদের সেবায় বেঁচে গেছেন, নিজের কথা বললেন মানিকগঞ্জের রোকেয়া বেগম।
বরেন্দ্র অঞ্চলে এমন কোনো গ্রাম নেই, যেখানে সাপ নেই। আবার এমন গ্রাম খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে সাপে কাটার ঘটনা ঘটেনি। তবে সাপে কাটার তুলনায় মৃত্যুর হার নগণ্য বলতে হবে।