০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
“কমপক্ষে ১৫টি ভবনে অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় ঘটানোর প্রমাণ মিলেছে। কেউ কেউ বেজমেন্টে অনুমোদনের চেয়ে অনেক বেশি পাহাড়ের মাটি কেটেছে। এসব ভবনের কাজ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।”
এ দুর্ঘটনার পর সিডিএ কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করেনি। ইতোপূর্বে এ ধরনের যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেগুলোতেও কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করেনি।
“ভবিষ্যতে এভাবে যেন পাহাড় কাটার সুযোগ কেউ না নিতে পারে সে পদক্ষেপ নেওয়া হবে,” বলেন সিডিএ চেয়ারম্যান।
দুদক কর্মকর্তারা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মাহফুজুর রহমান এবং চট্টগ্রাম সিটি আউটার রিং প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক রাজীব দাশের সঙ্গে কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে সিডিএ’র চেয়ারম্যান পদে রাজনৈতিক নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া শুরু হয়।
“ভবিষ্যতে নগরবাসী যদি মনে করে ওই পাঁচটি র্যাম্প নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা আছে, সেজন্য ব্যবস্থা রেখেই পুরো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ করা হবে।”
এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন বর্তমানে অবসরে থাকা প্রকৌশলী মো. নুরুল করিম।
প্রকল্পের সুফল বুঝতে ভারি বৃষ্টি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে করেন পরিবেশবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী।