০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
অতীতে পৃথিবীতে আকস্মিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ ছিল এসব মহাজাগতিক বিস্ফোরণ বিশেষ করে সুপারনোভা এবং ভবিষ্যতেও এমনটি আবার ঘটতে পারে।
প্রথম ছায়াপথের সময়ে যদি পানি গঠিত হতে পারে তাহলে কোটি কোটি বছর আগে তৈরি বিভিন্ন গ্রহের প্রাথমিক বিকাশেও ভূমিকা রাখতে পারে পানি।
এখনও নিশ্চিত নয় যে, সুপারনোভাই সরাসরি এর জন্য দায়ী কি না। তবে সময় মিলে যাওয়ার বিষয়টি একইসঙ্গে রোমাঞ্চকর ও কাকতালীয়।
সূর্যের চেয়ে কয়েকগুণ বড় বিভিন্ন তারা জীবনের শেষ দিকে বিস্ফোরিত হয় ‘সুপারনোভা’ হিসেবে। এমন বিস্ফোরণ থেকে গঠিত হয় ব্ল্যাক হোল বা নিউট্রন তারা।
সুপারনোভাটির এ অবশিষ্ট অক্ষত অবস্থায় ছিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত এবং ২০২১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে চিহ্নিত করা হয় ১১৮১ সালে দেখা সুপারনোভার উৎস হিসাবে।