০৬ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২
আহতদের পরিবার অ্যাসিড নিক্ষেপের কথা বললেও চিকিৎসকরা তা অ্যাসিড মনে করছেন না।
আহত খলিলুরের শরীরের ১০ শতাংশ পুড়েছে।
টাকা লেনদেন নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। এনিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে তিনটি মামলা চলমান রয়েছে।
“বাসার গেটের সামনেই ছিনতাইকারী ধরেছিল; চেইন না দেওয়ায় অ্যাসিড মেরে দিয়েছে,” বলেন গৃহবধূর স্বামী।
২০২১ সালের ২৫ অক্টোবর শামীম কারখানায় একটি মগে রাখা অ্যাসিড কেয়ার গায়ে ঢেলে দেন এবং লোহার পাইপ দিয়ে পিটিয়ে পালিয়ে যান।