০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“বাংলাদেশের দিক থেকে খুব তড়িঘড়ি করে ট্রাম্প প্রশাসনকে এক ধরনের খুশি করার চেষ্টা করা হয়েছে; তা বাজেটে প্রতিফলিতি হয়েছে,” বলেন তিনি।
‘টাকার রং কি কালো হয়’—প্রান্তিক মানুষের এ বিস্ময়ের ভেতরেই লুকিয়ে আছে রাষ্ট্রীয় অন্যায়ের প্রতিচ্ছবি। বাজেটে কালো টাকা বৈধ করার সুযোগ কি অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে, নাকি কেবল দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়—এই প্রশ্ন অর্থনীতিবিদদের।
বিগত নির্বাচিত অগণতান্ত্রিক সরকারের উন্নয়ন আর বর্তমানের অনির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকারের সংস্কার দুই-ই যদি একইরকম প্রশ্নবিদ্ধ হতে থাকে এবং রূপে-রঙে-কর্মে সমধর্মী হয় তবে এ জাতির দুর্ভাগ্যের কোনোদিনই শেষ হবে না।
“সরকারের ভূমিকা নির্লিপ্ত; কোথাও তাদের অস্তিত্ব আছে বলে মনে হয় না,” বলেন জাহাঙ্গীরনগরের সাবেক এই অধ্যাপক।
“কিছু কিছু সংস্কার এই অন্তর্বর্তী সরকারই করতে পারে। আবার কিছু কিছু সংস্কার আছে, যেগুলো করার জন্য নির্বাচিত সরকার দরকার।”
“প্রাক-বাজেট আলোচনায় কেন কৃষক, শ্রমিক ও সংস্কৃতিকর্মীদের রাখা হয় না?”
“পরিবর্তনের চিহ্ন রাখার জন্য এই সরকারের প্রথম কাজ ছিল ত্বকী, তনু, সাগর-রুনি, মুনিয়ার মতো খুনগুলোর বিচার নিশ্চিত করা”, বলেন তিনি।
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে গত সরকার যে গতিপথ তৈরি করেছিল তা পরিবর্তনের কোনো উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।