০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
ইউক্রেইনের রাজধানীতে এদিনের রুশ হামলা চলেছে টানা ৯ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে, শহরটির আতঙ্কিত বাসিন্দারা মধ্যরাতের আগেই ভূগর্ভস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যান। তাদের সেখানে থাকতে হয় সূর্য উঠে যাওয়ার পরও।
পুলিশ বলছে, চক্রটি এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জনকে রাশিয়ায় নিয়ে গেছে; এর মধ্যে অন্তত ১১ জনকে যুদ্ধে বাধ্য করেছে।
ইস্তাম্বুলের আলোচনায় দুই পক্ষ যে অল্প কয়েকটি বিষয়ে একমত হতে পেরেছিল তার একটি এই যুদ্ধবন্দি বিনিময় সমঝোতা।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেইন বিষয়ক দূত বলেছেন, রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম বোমারু বিমানের ওপর হামলার পর যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এর একদিন পর জরুরি বিভাগের কর্মীরা ক্ষতিগ্রস্ত লাইনগুলো মেরামত করে সরবরাহ আবার স্বাভাবিক করে তুলেছেন।
বড় ধরনের কোনও অগ্রগতি ছাড়াই শেষ হল রাশিয়া-ইউক্রেইনের দ্বিতীয় দফার শান্তি আলোচনা। যুদ্ধ বন্ধ নয় বরং আরও যুদ্ধবন্দি বিনিময়ে একমত হয়েছে উভয় পক্ষ।
কিইভ যদি ক্রাইমিয়াসহ ৫ অঞ্চলের দাবি ছেড়ে দেয় এবং নিজেদের সেনাবাহিনীর আকার ছোট করে আনে তাহলেই কেবল যুদ্ধ থামবে, ইউক্রেইনকে বলেছে রাশিয়া।
এর আগে রাশিয়ার অন্তত চারটি অঞ্চলে বড় ধরনের ড্রোন হামলায় কৌশলগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করার দাবি করে ইউক্রেইন।