০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
রোববার সেনা ভবনে এই আয়োজন করা হয়।
সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে রোগীদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি তাদের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন সেনাপ্রধান।
যদি সরকার সেনাপ্রধানকে রাখাইন করিডোর নিয়ে একটি বা একের অধিক পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দিত এবং তা কিভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সেই রূপরেখা প্রধান উপদেষ্টার কাছে উপস্থাপন করতে বলত তাহলে আজকের এই পরিস্থিতি তৈরি হতো না। আর এর ফলে সশস্ত্রবাহিনী ও সরকার যে এই দায়িত্বে একই পক্ষভুক্ত আছে তা-ও প্রমাণিত হতো।
“বর্তমান প্রশাসন ‘অজান্তেই’ বাংলাদেশকে বিদেশি শক্তিগুলোর জন্য একটি যুদ্ধক্ষেত্রের ময়দানের দিকে ধাবিত করছে-একটি ‘প্রক্সি যুদ্ধ’,” লিখেছেন সায়ের।
সফরে পারস্পরিক প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ও প্রশিক্ষণসহ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন সেনাপ্রধান।
দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়েরা দেশকে অশান্ত করে তাদের কায়েমী স্বার্থ হাসিল করতে চায়। বুঝে বা না বুঝে কেউ যদি এই অদৃশ্য ষড়যন্ত্রকারীদের ফাঁদে পা দিয়ে সংকটকে আরও তীব্রতর করে তোলে, তাহলে সর্বনাশ ঠেকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে।
রাজশাহীতে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
“আমি যতটা উনাকে চিনি, ভেরি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড ম্যান,” বলেন তিনি।