০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
ঝড়ে গাছপালা, বোরো ধান, সবজি, ভুট্টা, আম ও কলার ক্ষতি হয়েছে।
“কালবৈশাখী ঝড় থেকে একটা বৃষ্টি হয়, এটা সেরকম বৃষ্টি,” বলেন আবহাওয়াবিদ শাহীনুল।
ত্রাণ কর্মকর্তা বলছেন, ঝড়ে সদর, কাহারোল, বিরল ও চিরিরবন্দর উপজেলার সাড়ে নয়শ ঘর এবং সাড়ে চার হাজার গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে সোমবার দুপুরে প্রায় এক ঘণ্টার কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়, সঙ্গে ছিল বৃষ্টি। ঝড়-বৃষ্টির তাণ্ডবে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গাছ ও বৈদ্যুতিক খুঁটি পড়ে যায়; বিভিন্ন এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা।
রাতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি জানায়, বিকালে আবার ঝড় হয়েছে। ফলে বেশ কিছু এলাকায় আবারও বিদ্যুৎ লাইন বিধ্বস্ত হয়েছে। ফলে ওইসব এলাকায় বিদ্যুৎহীন রয়েছে।