০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
“এ হাটে ঝক্কি-ঝামেলা কম। কাছেই লোকজনের বাসা-বাড়ি, কেউ ঝামেলা করে না; তাই সব সময় এ হাটেই আসি,” বলেন এক ব্যাপারী।
নওগাঁয় শেষ সময় ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাকে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।
ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণায় নীলফামারীর পশুর হাটগুলো মুখরিত হলেও মোটেও সন্তুষ্ট নন বিক্রেতারা। তারা বলছেন এবছর গরুর দাম অনেক কম; হাটের পরিবেশ নিয়েও আছে বিস্তর অভিযোগ।
গাজীপুরে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর কেনাকাটা। বড় গরুর চাহিদা কম থাকলেও, ছোট ও মাঝারি আকারের গরু বিক্রি হচ্ছে বেশি।
কোরবানির ঈদের সময় ঘনিয়ে আসায় উত্তরের দুই জেলা দিনাজপুর ও পঞ্চগড়ের বিভিন্ন হাটে জমে উঠেছে পশু বিক্রি। স্থানীয় হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। ক্রেতারা হাট ঘুরে ঘুরে পছন্দের পশু কিনছেন; কোথাও আবার তুলনামূলক দাম কমও পাচ্ছেন।
এবারের কোরবানির ঈদে বাগেরহাটে পশুর সরবরাহ বেশ, তবে ক্রেতার আনাগোনা কম। গুরুর দাম কিছুটা সহনীয় বলছেন ক্রেতারা, কিন্তু উল্টো সুরে বিক্রেতারা বলছেন, এবার বড় আকারের লোকসানের মুখোমুখি হতে হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্ধারিত গরুর হাট থাকলেও তেজগাঁও শিল্প এলাকায় সড়কের ওপরে চলছে কোরবানির পশু বেচাকেনা। সড়কের দুই পাশে সারি সারি পশু আর মাঝখান দিয়ে চলছে যানবাহন।
ঈদের চার দিন আগে মঙ্গলবার ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার হাটগুলোতে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরবানির পশু বিক্রি শুরু হয়েছে। স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে এবার ১৯টি হাটে পশু বিক্রি হচ্ছে। পশু কেনাবেচার ছবিগুলো ঢাকার যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া হাট থেকে তোলা।