০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
অন্যান্য খনন পদ্ধতির তুলনায় সাকশন মাইনিং প্রায় পুরোপুরিভাবে উপকারী মাটি ধুয়ে ফেলে। ফলে সেখানে নতুন গাছপালা জন্মানোর জন্য প্রয়োজনীয় মাটি খুব কমে যায়।
ত্রাণ কর্মকর্তা বলছেন, ঝড়ে সদর, কাহারোল, বিরল ও চিরিরবন্দর উপজেলার সাড়ে নয়শ ঘর এবং সাড়ে চার হাজার গাছ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
“ঝড়ের সময়ে সুন্দরবন নিজে লড়াই করে ক্ষতবিক্ষত হলেও উপকূলের তেমন ক্ষতি হতে দেয় না।”
সুন্দরবনের আগুন লাগা এলাকাটি আগামী দুই থেকে তিনদিন পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে, বলছেন বনবিভাগের কর্মকর্তারা।
ইউনিসেফ বলছে, তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধিতে অপরিণত শিশু জন্মের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বাড়ে।