০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
পরিবারের তিন সদস্য জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
বিস্ফোরণের পর স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়।
“তাদের অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। তাদের দুজন আশি শতাংশের বেশি দগ্ধ। সবার শ্বাসনালীও পুড়ে গেছে।”
ভবনের ১২ তলায় এই বিস্ফোরণটি হয়েছে। নির্মাণকাজ চলায় ওই ফ্লোরের ফুড কোর্ট সেসময় বন্ধ ছিল।
হবিগঞ্জের বাহুবলে আকিজ ভেঞ্চারের একটি কারখানায় গ্যাস লাইনের কাজ করতে গিয়ে বিস্ফোরণে একজন প্রকৌশলীসহ চার জন নিহত হয়েছেন।
দগ্ধ বাবুলের চাচা মোগল মিয়া বলেন, “ধারণা করছি, লাইনের গ্যাস লিকেজ থেকে ওই ঘরে আগেই গ্যাস জমে ছিল। পরে মশার কয়েল ধরাতে গেলে বিস্ফোরণে ছয় জন দগ্ধ হয়।”
শিশুটির শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুর পর এখন বেঁচে রইল শুধু তাদের তিন বছর বয়সী শিশু সন্তান বায়েজীদ।