০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
চলতি হিসাবেও ঘাটতি কমে হয়েছে ১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার।
“মার্চ মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছে। এ কারণে চলতি হিসাবের ঘাটতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এছাড়া আর্থিক হিসাবে খুব একটা বড় পরিবর্তন ঘটেনি।”
বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনের ভারসাম্যে রাতারাতি যে উন্নতি হয়েছে তা বলা যাবে না, বলেন অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন।
“চলতি ও আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকলেও সার্বিক ব্যালেন্সে এখনো ঘাটতি রয়েছে। তাই স্বস্তির সঙ্গে অস্বস্তি রয়েছে।”
এগুলোর মধ্যে সাতটির পর্ষদ এস আলমের নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল; তারল্য সহায়তা দিতে পাঁচটির জিম্মাদার হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।