০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
গাজায় ত্রাণ প্রবেশে ইসরায়েল তাদের নিষেধাজ্ঞা আংশিক তুলে নেওয়ার পর গত তিন সপ্তাহ ধরে প্রায় প্রতিদিনই তেল আবিবের সেনাদের হামলায় ত্রাণের জন্য অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘর্ষে প্রাণহানি বেড়েই চলেছে। টানা সাত দিন ধরে চলা এ সংঘাতে উত্তপ্ত মধ্যপ্রাচ্য। যুদ্ধের আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন বিশ্ব, শান্তির আহ্বান জানাচ্ছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস।
সাক্ষাতে গ্রাজিনা বারানোভস্কা বিভিন্ন সংস্থায় (যেমন র্যাব, ডিজিএফআই, বিজিবি) অতীতে কর্মরত কিছু সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশে গুম বিষয়ক তদন্ত কমিশনের মেয়াদ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে, বলেন ইউনূস।
“এর বিপজ্জনক পরিণতির দায় জায়নবাদী শাসকগোষ্ঠীকেই বহন করতে হবে,” বলছে ইরান দূতাবাস।
হামলার কঠোর নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব। তারা একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অ্যাখ্যা দিয়েছে।
গত সপ্তাহে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুক্তরাষ্ট্র গাজায় যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাবে ভিটো দেওয়ার পর এবার সাধারণ পরিষদে তোলা প্রস্তাবে এই ভোট হতে চলেছে।
সিরিয়ায় বাশার-আল আসাদের পতনের পর বিপুল সংখ্যক শরণার্থী নিজ দেশে ফেরার পরও গত বছরের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলের শেষে বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি বেড়েছে।