০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপে নিজেদের সরকার পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা ইরানিদের রয়েছে। ১৯৫৩ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা শাহ সরকার টিকেছিল ২৭ বছরের মত। ১৯৭৯ সালের অভ্যুত্থানে তাদের পতন ঘটে, সূচনা হয় ইসলামী শাসনের। সে সময়ের ঘটনাক্রমের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ইরানের পারমাণবিক ও ব্যালিস্টিক মিসাইল কর্মসূচি বন্ধ করাই কি ইসরায়েলের মূল লক্ষ্য? নাকি নেতানিয়াহু ভণ্ডুল করে দিতে চান যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে চলমান আলোচনাকে? অথবা ইরানের ধর্মীয় শাসন ব্যবস্থাকে উৎখাতের মতো বড় কোনো লক্ষ্যে ইসরায়েলের? এসব প্রশ্নের উত্তর এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে খোঁজার চেষ্টা করেছে বিবিসি।
যুদ্ধ দূরে। কিন্তু দহন লাগতে যাচ্ছে আমাদেরও ঘরে। আর এর মূল কারণ হলো জ্বালানি অর্থনীতি।
চূড়ান্ত পরিণতি নির্ভর করছে এক অনিশ্চিত ও বিপজ্জনক সংঘাত এবং এক মার্কিন প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তের ওপর, যিনি কখন কী করবেন, তা আগে থেকে বোঝা সম্ভব না।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা পঞ্চম দিনে গড়ানোর পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ইরানি নাগরিকদের যত দ্রুত সম্ভব রাজধানী তেহরান ছেড়ে যাওয়ার তাগাদা দিয়েছেন।
নেতানিয়াহু আগুন লাগালেন, ট্রাম্প পেছন থেকে বাতাস দিলেন—ইসরায়েলের ‘একদিনের বিজয়যুদ্ধ’ পরিণত হলো অনির্দিষ্ট অগ্নিপথে। ডনাল্ড ট্রাম্প কি এবার নিজেরই জ্বালানো আগুন নেভাতে আলোচনার টেবিলে ফিরছেন?
গাজা থেকে ইরান—ইসরায়েলের ‘আত্মরক্ষা’র অজুহাত গণহত্যার কৌশলমাত্র। আর যুক্তরাষ্ট্র এখন এমন এক অবস্থায়, যেখানে বোঝা মুশকিল, কুকুর লেজ নাড়াচ্ছে, না লেজ কুকুরকে।
চির বৈরী ইরান ও ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি আক্রমণের মধ্যে দেশ দুটির সামরিক শক্তি নিয়ে জোরেশোরে আলোচনা চলছে। সক্ষমতার দিক থেকে তুলনা করলে দেখা যায়, দুই দেশই সামরিক দিক থেকে বেশ শক্তিশালী।