০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২
“খামেনির পদক্ষেপ এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ; সেটা তার টিকে থাকার জন্যও; আবার ইতিহাসে তার নাম কীভাবে থাকবে, সেটা নির্ধারণের ক্ষেত্রেও,” বলেন সনম ভাকিল।
ইরানে মার্কিন বাহিনীর হামলার লক্ষ্য ছিল ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান। এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির কেন্দ্রবিন্দু। তবে মার্কিন বাহিনীর এই হামলায় আসলে কতটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলো?
ইরানে মার্কিন বাহিনীর হামলার লক্ষ্য ছিল ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহান। এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির কেন্দ্রবিন্দু।
কুইন্সি ইনস্টিটিউট ফর রেসপনসিবল স্টেটক্রাফটেন নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট ত্রিতা পারসির আশঙ্কা, এই হামলার কারণে ৫-১০ বছরের মধ্যেই ইরান পারমাণবিক শক্তিধর দেশ হিসেবে আবির্ভূত হবে।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সব বিকল্প খোলা রেখেছেন তারা।
এ হামলায় ছয়টি বি-টুএ বোমারু বিমান ব্যবহার করা হয়। এসব বিমানের এক একটির মূল্য প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার।