০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বিদায় বেলায় বলেছিলেন, “এখন আমি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে একটু ফ্রিলি মুভ করতে পারব; এটাই আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ।”
“আমরা রাজনৈতিক দলের নেতারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, কুটনীতিক, সিইসিসহ সরকারের ঊধর্তন কর্মকর্তারা রাষ্ট্রপতির সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন,” বলেন সুকৃতি কুমার।
সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিবিদ, সামরিক ও সরকারি কর্মকর্তা, কূটনীতিক ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
মুক্তিযুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠদের অবদান স্মরণ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, তাদের অবদান জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
"রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগ চেয়েছি আমরা। এ অবস্থায় তার অনুষ্ঠানে বিজয় উদযাপন করা গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ বলে আমরা মনে করছি।"
এর আগে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিএনপি চেয়ারপারসন; ছয় বছর পর তাকে দেখা যায় প্রকাশ্যে কোনো অনুষ্ঠানে।
দুই দেশের বাণিজ্য-বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সফরের ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাষ্ট্রপতি।
‘‘অফিস-আদালত সর্বত্রই দুঃশাসনের চিহ্ন রাখা উচিত নয়,” বলছেন তিনি।