০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
হাইকার ও স্থানীয় বাসিন্দারা এখনও পাহাড়ের উপর আটকে আছেন।
মানবাধিকার গোষ্ঠী অ্যামনেস্টি জানিয়েছে, বহু মানুষ আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনো নিখোঁজ।
এই হামলাকে একটি ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ড’ বলে মনে করছেন মিনেসোটার গভর্নর টিম ওয়ালজ।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরের পর নাইজেরিয়ার প্লাটো রাজ্যে এটিই সবচেয়ে বড় সহিংসতার ঘটনা।
বন্দুকধারী পেনসিলভেইনিয়ার এক হাসপাতালে ঢুকে সোজা ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) গিয়ে সেখানকার কর্মীদের জিম্মি করে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহত সবাই পাঞ্জাবের মধ্যাঞ্চলের বাসিন্দা এবং তারা লাহোরগামী একটি বাসের যাত্রী ছিলেন।
সম্প্রতি ক্যামেরুনের নাইজেরিয়া সীমান্ত অঞ্চলের ভূখণ্ড দখলের চেষ্টা করে চলছে নাইজেরীয় বন্দুকধারীরা।
মন্টিনিগ্রোর পশ্চিমাঞ্চলীয় ছোট শহর সেতিঁয়েতে এই নিয়ে তিন বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো প্রাণঘাতী গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটলো।