০১ জুলাই ২০২৫, ১৫ আষাঢ় ১৪৩২
“সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা, মন্ত্রিপরিষদে পাসের আগেই এটা উপস্থাপন করা হয়েছে। সাধারণত মন্ত্রিসভায় পাস হয়ে এটা আসে।”
অপ্রদর্শিত অর্থে আবাসন খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যেভাবে কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে, তাতে বাস্তবে কেউ সুবিধা ওই সুবিধা নেবেন না বলেই এনবিআর কর্মকর্তারা মনে করছেন।
‘টাকার রং কি কালো হয়’—প্রান্তিক মানুষের এ বিস্ময়ের ভেতরেই লুকিয়ে আছে রাষ্ট্রীয় অন্যায়ের প্রতিচ্ছবি। বাজেটে কালো টাকা বৈধ করার সুযোগ কি অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে, নাকি কেবল দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়—এই প্রশ্ন অর্থনীতিবিদদের।
আমদানীকারকদের ‘সুবিধা দিয়ে উৎসাহিত’ করায় দেশি প্রসাধন উৎপাদন ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে, বলেছে সংগঠনটি।
করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো গেলে নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর কিছুটা উপকার হত, বলেন সংগঠনের সভাপতি।
বাংলাদেশে এমন একটি বাস্তবসম্মত সংস্কৃতি চালু করতে চায় বিএনপি, বলেন আমীর খসরু।
“সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত নিতে পারত, বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজ, ব্যবসায়ী, তরুণ প্রতিনিধিরাও অংশ নিতে পারত। তাহলে বাজেট একটি সমন্বিত অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতীক হত।”
ভালো হতো– অন্তর্বর্তী সরকার নতুন বাজেট দেওয়ার আগেই নির্বাচন করে নতুন সরকারের হাতে দায়িত্বভার তুলে দিতে পারলে। তাহলে পুরনো বাজেট বাস্তবায়ন করেই তারা বিদায় নিতে পারতেন। তাদের এখন অভিযুক্ত হতে হচ্ছে গণঅভ্যুত্থানের চেতনায় বাজেট দিতে পারেননি বলে।