০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ঘটনার পর থেকে বাবা পলাতক রয়েছেন।
“তড়িঘড়ি করে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের ডিভাইডার টপকে বিপরীত পাশে ঈদগাহে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তারা।”
ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়, বলছে পুলিশ।
২০২২ সালে নাটোরের সিংড়া থানায় বাবার বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণের মামলা করেছিলেন মেয়ে, বলছে পুলিশ।
২০১১ সালের ১৭ জুলাই শবে বরাতের রাতে নামাজরত অবস্থায় তাকে হত্যা করা হয়।
এর আগে তিন ছেলের পক্ষ থেকেও একটি লিখিত অভিযোগ থানায় দেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
“বখাটের দল বাবার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা ইট দিয়ে আঘাত করে বাবার মাথা থেঁতলে দেয়।”