০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আইএমএফের কিস্তিসহ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার জুনের মধ্যে হাতে পেতে পারে বাংলাদেশ।
জুনে দুই কিস্তির অর্থ একসঙ্গে পাওয়ার আশা করছে বাংলাদেশ। তবে তা সংস্থাটির বোর্ড সভায় অনুমোদন হতে হবে।
“বাংলাদেশ বিশ্বব্যাংক ও এডিবির কাছ থেকে বাজেট সহায়তা পাবে কি না নির্ভর করছে আইএমএফের বার্তার উপর। এখানেই ঋণ ছাড়ের গুরুত্ব।”
বিনিময় হার বাস্তবিক অর্থে বাজারভিত্তিক করা এবং পণ্য সরবরাহের বাজার ব্যবস্থাপনাকে এখনও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদরা।
ডলারের বিনিয়ম হার আগামী জানুয়ারিতে আরও স্থিতিশীল হবে, বলেছেন আহসান মনসুর।
এ নিয়ে সরকারের পালাবদলে আহসান এইচ মনসুর গভর্নর হওয়ার পর দ্বিতীয়বারের মত নীতি সুদহার বাড়ানো হল; চলতি বছরের বাড়ল চারবার।
মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশর সভাপতি এম এস জামান বলছেন, পুরো দেশ সাত দিন বন্ধ থাকার কারণে ডলার সরবরাহ কমে গেছে, তাই এ সংকট।
বাজার ব্যবস্থায় নিবিড় তদারকি করে মূল্যস্ফীতি সামাল দেওয়া, কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং অতি জরুরিভাবে রিজার্ভ বাড়ানোর তাগিদ অর্থনীতিবিদদের।