০২ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
অনুষ্ঠানে গৌতম বুদ্ধের জীবনের উপর সংগীতভিত্তিক সাংস্কৃতিক পরিবেশনার পাশাপাশি ছিল ভরতনাট্যম ও ওড়িসি নৃত্যের পরিবেশনা।
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমায় মন্দিরে মন্দিরে চলছে বুদ্ধের বন্দনা। হিংসা, বিদ্বেষ ভুলে অহিংসা ও শান্তির বাণী অন্তরে ধারণ করে, প্রার্থনা করা হচ্ছে বিশ্ব শান্তির প্রত্যাশায়।
“আর একটা কথা, বাংলাদেশ কোনো সংখ্যাগরিষ্ঠের রাষ্ট্র হবে না। ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার,” বলেন তিনি।
নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা বা বৈশাখী পূর্ণিমা। রাজধানীর সবুজবাগে ধর্মরাজিক বৌদ্ধ বিহারে রোববার প্রার্থনা, শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেন বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীরা।
“বুদ্ধ যে অহিংসার বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন, তা আমাদের অন্তরে ধারণ করতে হবে। তবেই বিশ্বে শান্তি বজায় থাকবে।"
এবার ঢাকাসহ ছয় জেলায় একযোগে অনুষ্ঠান করে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও শিল্পকলা একাডেমি।
বিভিন্ন বিহারে ব্দ্ধুপূজা, পিন্ডদান, পঞ্চশীল প্রার্থনা, সংঘদান, অষ্টপরিস্কারদান, বুদ্ধ মূর্তিদান করেন উপাসক-উপাসিকা ও পুণ্যার্থীরা।
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে শনিবার খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় মঙ্গলশোভার আয়োজন করে পার্বত্য ভিক্ষু সংঘ। সকালে দীঘিনালার মাইনী ভ্যালি থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শান্তিপুরের কাল্যেবলি সাধনা মৈত্রী বিহারে গিয়ে শেষ হয়।