০২ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
বৈরি আবহাওয়ায় সমুদ্রে ভাসমান টার্মিনালে আমদানি করা তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ বন্ধ থাকায় এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
ঈদের ছুটি কাটিয়ে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মব্যস্ত মানুষ। ট্রেনের সিটের চেয়ে যাত্রীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে তাদের। মাঝপথে কালনী এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।
চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন স্বজনদের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করা মানুষ।
“টানা মুষলধারে বৃষ্টিতে রাস্তা তলিয়ে গেছে। বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। বৃষ্টি দ্রুত না কমলে ভোগান্তি আরও বাড়বে।”
দীর্ঘসময় রেলপথ বন্ধ থাকায় জয়ন্তিকা এক্সপ্রেসের সিলেট থেকে ঢাকামুখী এবং ঢাকা থেকে সিলেটমুখী দুটি ট্রেনও আটকা পড়ে।
“যারা কয় এইবার সড়কে ভোগান্তি নাই তাদের বলেন ঢাকা-টাঙ্গাইল সড়ক ঘুরে আসতে,” বলেন এক চালক।
স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে যে যেভাবে পারছেন বাড়ির পথে ছুটছেন। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজটের কারণে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে উত্তরাঞ্চলগামী যাত্রীদের।
“মহাসড়কের গাড়ির গতি যদি স্লো হয় সেক্ষেত্রে ডাকাতিসহ নানা ধরনের ঝামেলার আশঙ্কা থাকে।”