০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
“সাপ দেখে তো ভয় লাগেই। কিন্তু কি করার, এভাবেই আমাদের কৃষি কাজ করতে হয়।”
নিহতদের একজন গোখরা সাপ, অপরজন রাসেলস ভাইপারের কামড়ের শিকার হয়েছেন।
কৃষকরা জানান, সাপটি প্রায় তিন ফুট লম্বা হবে।
সাপটিকে রাসেলস ভাইপার হিসেবে উল্লেখ করে পিটিয়ে মেরে ফেলে স্থানীয়রা।
এ পর্যন্ত সাপের দংশনে সবচেয়ে বেশি রোগী ভর্তি হয়েছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
একটু দেরিতে হলেও হাসপাতালে এসেছিলেন বলেই চিকিৎসকদের সেবায় বেঁচে গেছেন, নিজের কথা বললেন মানিকগঞ্জের রোকেয়া বেগম।
যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক বলছেন, ‘গুজব আর আতঙ্কের’ কারণে এমনটি হয়েছে।
“দ্রুত হাসপাতালে চলে আসায় চিকিৎসা সেবা দিতে সুবিধা হয়েছে”, বলেন চিকিৎসক।