০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের ফলে ‘ইন্দো-বাংলাদেশ প্রটোকল রুট’ ব্যবহার করে কলকাতা থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে, বলছেন দেশটির নৌ মন্ত্রী।
“১৫ জনু সকাল থেকে আবারও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে।”
“পরিস্থিতির যেন আর অবনতি না হয়, সে প্রচেষ্টা থাকবে আমাদের।”
ভারত থেকে স্থলপথে কম দামে সুতা আসায় দেশীয় বস্ত্রকলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে অভিযোগ করে আসছিল বিটিএমএ।
“আমার মনে হয়, কূটনৈতিক উদ্যোগ দরকার সরকারের পক্ষ থেকে,’’ বলেন এক রপ্তানিকারক।
“এই বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ ট্রাকে বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হত। অতিরিক্ত শুল্কারোপ করার পর সেটি ২০ থেকে ২২ ট্রাকে এসে দাঁড়িয়েছে।”
বাংলাদেশ থেকে ভারত-নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারি রপ্তানি হচ্ছে বলে জানান বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপক।
বেনাপোল স্থলবন্দরে প্রয়োজনের তুলনায় ক্রেন অনেক কম। পণ্য ‘লোড-আনলোডে’ সমস্যার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা।