Published : 03 Jan 2024, 07:05 PM
এই অ্যানফিল্ডে কত অর্জন আর সুখস্মৃতি রয়েছে রবের্তো ফিরমিনোর। লিভারপুলে আট বছরের অধ্যায়ের ইতি টেনে তার সৌদি আরবের ফুটবলে পাড়ি দেওয়ার ছয় মাস পেরিয়ে গেছে। ইংলিশ ক্লাবটি ছাড়ার পর প্রথমবারের মতো ব্রাজিলিয়ান এই ফরোয়ার্ড ফিরলেন প্রিয় আঙিনায়, তবে দর্শকের ভূমিকায়। এতেই দারুণ উচ্ছ্বসিত তিনি।
নতুন বছরের প্রথম দিন ফিরমিনোর সঙ্গে অ্যানফিল্ডে অতিথি হয়ে এসেছিলেন আরেক ব্রাজিলিয়ান ফাবিনিয়োও। গত সোমবার প্রিমিয়ার লিগে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের বিপক্ষে লিভারপুলের ৪-২ গোলের জয় তারা উপভোগ করেন স্ট্যান্ডে বসে।
দুজনই গত গ্রীষ্মের দলবদলে লিভারপুল ছেড়ে পাড়ি জমান সৌদি প্রো লিগের ক্লাবে। ফিরমিনোর যোগ দেন আল ইত্তিহাদে। ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার ফাবিনিয়োর ঠিকানা আল আহলি।
দীর্ঘ সময় পর ফের অ্যানফিল্ডে পা রেখে আবেগাপ্লুত ফিরমিনো কথা বলেন লিভারপুলের ওয়েবসাইটে। ৩২ বছর বয়সী এই ফুটবলার ফিরে তাকান পেছনে।
“এখানে বাড়িতে, লিভারপুলে, অ্যানফিল্ডে ফিরে আসতে পেরে আমি খুবই খুশি। ঈশ্বরের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ যে, আমাকে এই মুহূর্তগুলো আবার দেখার জন্য তিনি আমাকে এখানে এনেছেন। অবশ্যই আমি খেলছি না, কিন্তু খেলা দেখি এবং এই ছেলেদের দেখি।”
“এখানে থাকাটা সবসময়ই আবেগের। এখানে আমাদের খুব ভালো ইতিহাস ছিল, যা আমরা একসঙ্গে অর্জন করেছি এবং কেউ এই ইতিহাস কেড়ে নিতে পারবে না। এটি এরই মধ্যে রেকর্ড বইয়ে ঢুকে গেছে। আমরা এখানে সমর্থন দিতে এসেছি।”