০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
কোরবানির ঈদের রাতে সরকারের তরফে ঢাকায় শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি করা হলেও দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। পরদিনও বিভিন্ন স্থানে বর্জ্য পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
ঈদের আগের দিন শুক্রবার রাজধানীর কোরবানির পশুর হাটগুলোতে জমে উঠেছে বেচাকেনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখনও রাজধানীর বিভিন্ন হাটে আসছে কোরবানির পশু।
নওগাঁয় শেষ সময় ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাকে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।
ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণায় নীলফামারীর পশুর হাটগুলো মুখরিত হলেও মোটেও সন্তুষ্ট নন বিক্রেতারা। তারা বলছেন এবছর গরুর দাম অনেক কম; হাটের পরিবেশ নিয়েও আছে বিস্তর অভিযোগ।
জায়গা স্বল্পতাসহ নানা কারণে ঢাকার অনেকেই কোরবানির পশু কেনেন একেবারে শেষ মুহূর্তে, ঈদের আগ দিয়ে। ফলে এখনও দেশের নানা প্রান্ত থেকে ঢাকার বিভিন্ন হাটে প্রবেশ করছে গরু-মহিষ-ছাগল। বিক্রিও জমে উঠেছে।
এবার ভারত থেকে গরু আসেনি; তাই ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
“একটু পর পর বৃষ্টি নামে। এমন বৃষ্টি থাকলে কে আসবে গরু কিনতে?”
জেলায় এবার সাড়ে ৮২ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়।