০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
এ ঘটনার পর থেকে নিহতের দুই বড় ভাই পলাতক রয়েছেন।
“এক বান্ধবীকে নিয়ে বন্ধু আসিফের সঙ্গে বিতণ্ডা হয় রিফাতের। এক পর্যায়ে রিফাতকে পেটে ছুরিকাঘাতে করে আসিফ,” বলেন নিহত শিক্ষার্থীর বাবা।
এ ঘটনার প্রতিবাদে কয়েকটি বাড়িতে আগুন দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।
পূর্ব শত্রুতার জেরে তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
দুই কিশোর অপরাধী দলের মধ্যে মারামারির একপর্যায়ে রায়হানকে ছুরিকাঘাত করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
ছেলেকে মারধরের খবর পেয়ে বাবাসহ তিনজন ঘটনাস্থলে গেলে তাদেরকেও ছুরিকাঘাত করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
মরদেহ বাড়িতে পৌঁছালে হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি তৈরি হয়। স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তিনি সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।