০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মেয়ে দুটির মাকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
টাঙ্গাইলের নাগরপুর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, “অমৃত চন্দ্র বিশ্বাস এ থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত।”
পুলিশ জানান, এ ঘটনায় ফজলের ছেলে ও স্ত্রীকেও আহত করা হয়েছে।
“আমরা ঘটনা শুনে ওই বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাইনি। সেখান থেকে হামলায় ব্যবহার করা দা উদ্ধার করেছি,” বলেন ওসি।
পুলিশ বলছে, ভাই ও ভাতিজারা ছালামতকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে জখম করে।
নেত্রকোণার মদনে বৃহস্পতিবার বিকালে এ ঘটনার পর শুক্রবার রাতে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।