০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
আকারে যুক্তরাষ্ট্রের ‘মেইন’ রাজ্যের থেকে ছোট হলেও সংযুক্ত আরব আমিরাত মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী এক দেশ, যারা কৌশলগত দিক থেকে সাবধানতার সঙ্গে কাজ করে।
বর্তমানে এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের মোট উৎপাদন সক্ষমতা এক হাজার একশ ২১ মেগাওয়াট, যা প্রায় ৮ লাখ মার্কিন বাড়ির মোট বিদ্যুৎ চাহিদার সমান।
এ উচ্চাভিলাষী উদ্যোগটি পরিচালিত হচ্ছে পাকিস্তান ক্রিপ্টো কাউন্সিল বা পিসিসি-এর নেতৃত্বে, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সরকারি সংস্থা।
ডেটা সেন্টার দুনিয়ায় প্রবেশ করা কোয়ালকমের একটি বিস্তৃত কৌশলেরই অংশ, যার মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসাকে বৈচিত্র্যময় করবে কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা কমার পাশাপাশি ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরে প্রযুক্তি খাতের বিভিন্ন চুক্তিও আলোচনায় এসেছে।
আগামী চার বছরে যুক্তরাজ্যে নতুন ডেটা সেন্টার তৈরিতে আটশ কোটি পাউন্ড বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে অ্যামাজনের কোম্পানি ‘অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস’।
‘কেপলার কমিউনিকেশনস’ অপটিক্যাল রিলে নেটওয়ার্কের অংশ হিসেবে থাকা এসব নোড ভূমির অবকাঠামো থেকে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবে।
ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতি বড় অবকাঠামো নির্মাণ পরিকল্পনাকে আরও ব্যয়বহুল করে তুলতে পারে, যা এরইমধ্যে ওয়াল স্ট্রিটে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে।