০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
“যদি আলোচনা-সতর্কতায় কাজ না হয়, যদি দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা হয়, সরকার অবশ্যই হার্ডলাইনে যাবে।”
নতুন দলে যোগ দিতে নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করেছেন বলে সন্ধ্যায় গুঞ্জন ওঠে।
"দেশের বিভিন্ন প্রেস ক্লাবে যে ধরনের বিভাজন বা বিভক্তি তৈরি হয়েছে, সেসব নিয়ে ডিসিরা সমস্যায় পড়ছেন।”
“ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে যেকোনো সম্ভাব্য নৈরাজ্যের জবাব দিতে রাজপথে থাকব। আমরা আমাদের প্রতিরোধ অব্যাহত রাখব,” বলেন তিনি।
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগকে একটি নির্মোহ দৃষ্টিতে পর্যালোচনা করলে বোঝা যায় যে, এটি বাংলাদেশে ইতোমধ্যে বিদ্যমান রাজনৈতিক মেরুকরণ এবং অস্থিরতাকে চ্যালেঞ্জ করলেও, জনসমর্থন ছাড়া কখনোই টেকসই হবে না।
“সংখ্যালঘু নিপীড়নের গল্প সাজিয়ে দিল্লি ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন এবং বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ও জাতি পুনর্নির্মাণ প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করার চেষ্টা করছে,” বলেন তিনি।
“পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে৷ আমরা পুলিশ ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনতে চাচ্ছি। আমরা বিপ্লব পরবর্তী অবস্থার মধ্যে আছি, এটা সবাইকে বুঝতে হবে।”
সংবাদমাধ্যমকে সাহসের সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে, এমন মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।