০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২
২৯ বছর বয়সী ওই নারী কাছাকাছি একটি পাড়ায় থাকতেন। তিন সন্তানের জননী তিনি।
পুষ্পিতা প্রশ্ন রাখেন, “ঢাকা মেডিকেলের ফরেনসিক ল্যাব থেকে এ মামলার ডিএনএ রিপোর্ট কেন ৩ বছরেও পাওয়া যাবে না? এখানে দায় কার?”
তিনি যে অ্যাপার্টমেন্টে কাজ করতেন সেখান থেকে এক কিলোমিটার দূরেই তার লাশ পাওয়া যায়।
ওসি বলেন, “প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।”
২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাতে ওই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়।
২০১৯ সালের ১৯ জুলাই লঞ্চে ঢাকা থেকে বরিশালে ফেরার পথে কেবিনে নিয়ে ওই নারীকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হয় বলে জানান আদালতের বেঞ্চ সহকারী।
ময়মনসিংহে একদিন আগে দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়ে ওই নারী নিখোঁজ হয় বলে জানান স্বজনরা।
২০২২ সালের ২২ অগাস্ট পাওনা টাকা দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় বলে জানান পিপি।