০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
এই সমঝোতা দুই দেশের মধ্যে ‘বাণিজ্য যুদ্ধের অস্থায়ী বিরতি’ আবার কার্যকর করবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
ট্রাম্প নিজেই শুক্রবার বলেছিলেন, শি-র সঙ্গে তার যে কথা হতে যাচ্ছে সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত।
“ইইউ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য অতুলনীয়; হুমকি নয়, পারস্পরিক শ্রদ্ধা-সম্মানের ভিত্তিতে এটি পরিচালিত হওয়া উচিত। আমরা আমাদের স্বার্থ রক্ষায় প্রস্তুত,” বলেছেন ইইউ’র বাণিজ্য কমিশনার মারোস সেফকোভিচ।
এর ফলে আপাতত আগামী তিন মাস যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা চীনা পণ্যকে দিতে হবে ৩০% শুল্ক, মার্কিন পণ্যে চীনের শুল্ক হচ্ছে ১০%।
আলোচনায় অগ্রগতি হওয়ার খবরে সোমবার সকালে চীন ও হংকংয়ের শেয়ার বাজারে চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজারেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
“চীন-যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের স্বার্থেই আমরা চাই চীনের বাজার আমেরিকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য খুলে দেওয়া হোক। দারুণ অগ্রগতি হয়েছে,” বলেছেন তিনি।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, শুল্ক আরোপ হল বিশ্ব বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান শক্তিশালী করার জন্য একটি ‘কৌশলগত পদক্ষেপ’।