০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ভোর রাতে প্রকৌশলীর কার্যালয়ের স্টোর ও ইয়ার্ডে সংরক্ষিত রেললাইন গ্যাস দিয়ে কেটে দুটি পিকআপে পাচার করা হয়।
এ সময় দুইপাশে আটকা পড়েছিল চার ট্রেন।
অভিযানের তৃতীয় দিন বাসাইল এলাকার শাপলা চত্বর ও আরশীনগর রেলক্রসিং এলাকার সব স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের পাশ ধরে গড়ে ওঠা স্থাপনাও গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
ময়মনসিংহে জায়গা খালি করার পর সেটি ব্যবসায়ীদের লিজ দেওয়া যায় কি-না, তা পরে জানাবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
কন্টেইনার ট্রেন উদ্ধারের জন্য আনা রিলিফ ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে অবস্থান করায় তাৎক্ষণিক উদ্ধারের কাজ শুরু করা হয়।
রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়ে চারটি টিকেটসহ তাকে আটক করে সেনাবাহিনী।
আধুনিক সুবিধা সংযোজন করা হলেও ট্রেনযাত্রার ভাড়া আগের মতো ২০ টাকা রয়েছে।