০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ছোট্ট নাতনিদের দেখতে লন্ডনে যাচ্ছিলেন বদরুদ্দীন, সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী-শ্যালক। উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় তাদের কেউই এখন বেঁচে নেই।
ভারত সরকারের কাছ থেকে এয়ার ইনডিয়ার মালিকানা নেওয়া টাটা গ্রুপ বলেছে, তারা এই দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানার চেষ্টা করছে।
প্রাণে বাঁচা একমাত্র যাত্রী রমেশ বলছেন, এখনও তিনি বিশ্বাস করতে পারছেন না কীভাবে বেঁচে ফিরলেন।
উড়োজাহাজটির দুটো ব্ল্যাক বক্সের একটি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস। যদিও সেটি ফ্ল্যাইট ডেটা রেকর্ডার নাকি ককপিট ভয়েস রেকর্ডার তা জানায়নি তারা।
এয়ার ইনডিয়ার লন্ডনগামী ওই ফ্লাইটের কেবল একজনের বেঁচে যাওয়ার তথ্য মিলেছে।
“ভারতের জনগণ ও সরকারের সঙ্গে আমরা সংহতি প্রকাশ করছি এবং প্রয়োজনীয় যে কোনো সহায়তা দিতে আমরা প্রস্তুত।”
সোশাল মিডিয়ায় আসা ছবিতে দেখা গেছে, উড়োজাহাজের ধাক্কায় কয়েকটি ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উড়োজাহাজের লেজের অংশ একটি ভবনের ছাদে আটকে থাকতে দেখা গেছে।
উড়োজাহাজটিতে এক শিশু রোগী, তার একজন সহকারী এবং চারজন ক্রু ছিলেন।