০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
দুই দেশের সামরিক কর্মকর্তা পর্যায়ে আরেক দফা আলোচনার পর অস্ত্রবিরতির মেয়াদ ১৮ মে রোববার পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার জানিয়েছেন।
ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির কোনো বৈঠক হয়নি, এমন কোনো বৈঠক ডাকাও হয়নি, বলেছেন তিনি।
২০২৮ সাল পর্যন্ত এই ‘টেরিয়ার’রা দেশজুড়ে মোতায়েন থাকবে, শুক্রবার ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এমনটাই জানিয়েছে।
উত্তেজনা আরও বাড়লে তা ‘আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য গুরুতর হুমকি’ হয়ে দেখা দেবে বলে আশঙ্কাও প্রকাশ করেছে তারা।
“ড্রোন হামলা এক অর্থে ‘সংযত’ পদক্ষেপ। কিন্তু বিস্তৃত বিমান হামলার অংশ হলে সব হিসাব পাল্টে যাবে,” বলেন বিশ্লেষক মনোজ যোশি।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বলেছে, বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার ভোরের আগে ‘একদল সন্ত্রাসীর’ ভারতে অনুপ্রবেশ চেষ্টাও ঠেকিয়ে দিয়েছে তারা, তাদের গুলিতে ৭ ‘সন্ত্রাসী’ নিহতও হয়েছে।
ইসলামাবাদের দিকে থেকে প্রত্যাঘাতের আশঙ্কায় রাজ্যদুটির স্থানীয় কর্তৃপক্ষ নানান প্রস্তুতি নিয়েছে; সকল পুলিশ সদস্যের ছুটি বাতিলের পাশাপাশি জনসমাগমেও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
বুধবার প্রথম প্রহরে চালানো এই হামলা স্থায়ী ছিল স্থানীয় সময় রাত ১টা ৫ থেকে দেড়টা পর্যন্ত। ভারতের বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনী যৌথভাবে এ হামলা চালিয়েছে।