০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
“সাইফুল কখনও বাবা-মায়ের সঙ্গে অভিমান করবে না। তাকে আমি বাবার কবরের পাশে দাফন করেছি।”
মেঘনা নদীতে ট্রলার ডুবির ঘটনায় এ পর্যন্ত তিনজনের লাশ উদ্ধারের খবর দিল পুলিশ।
এখনো নিখোঁজ এক পুলিশ সদস্য ও এক শিশু।
“এরপর একটা ঢেউ এসে বাড়ি মারার পর ট্রলারটা উল্টে গেছে। এরপরে আমরা যে যার মত চেষ্টা করে প্রায় দুই ঘণ্টা ভেসে ছিলাম,” বলেন উদ্ধার হওয়া এক পুলিশ সদস্য।
দুপুরে তিন পুলিশ সদস্য, আনসার সদস্য, রোহিঙ্গা রোগী, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর্তাসহ ৩৯ জনকে নিয়ে ট্রলারটি রওনা হয়েছিল।
ট্রলারটি বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম থেকে হাতিয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
রাতে বনভোজন থেকে ফেরার পথে বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ট্রলারটি ডুবে যায়।
সাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের হাতে আটক ও ঝড়ে ট্রলার ডুবির পর উদ্ধার ৯০ বাংলাদেশি নাবিক ও জেলে দেশে ফিরেছেন। মঙ্গলবার তাদের পরিবার ও জাহাজ মালিক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেন কোস্ট গার্ড সদস্যরা।