০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
শাহজাহানপুর কলোনির গরুর হাটে ছোট গরুর চাহিদা থাকলেও, কেউ কিনতে চায়না বড় গরু। এমনকি দামও বলছে না ক্রেতারা। ফলে, এসব গরু ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবছেন বিক্রেতারা।
নওগাঁয় শেষ সময় ক্রেতা-বিক্রেতার হাঁকডাকে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।
খিলক্ষেত পশুর হাটের অধিকাংশ বিক্রেতা গরু বিক্রি করে ফেললেও দাম নিয়ে হতাশ। ক্রেতারা অবশ্য খুশি, কারণ এবার তুলনামূলক কম দামে মিলেছে কোরবানির পশু।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবারও রাজধানীর হাজারীবাগে বসেছে পশু কেনাবেচার হাট। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই হাটে ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড় থাকলেও, বেচাকেনা হয়নি খুব একটা।
এবার ভারত থেকে গরু আসেনি; তাই ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলারর ডুগডুগি গ্রামের গরু ব্যবসায়ী আরিফুল ইসলাম তৈরি করেছেন এটি।
জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ৪০ হাজার ২৫৭টি।
জেলায় এবার সাড়ে ৮২ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়।