০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১২ হাজার ৭৮৯ জন।
“মুক্তিযোদ্ধাদের যে কোটা ছিল, সেটা বাদ দিতে গিয়ে আমাদের ন্যায্য অধিকারটাও কেটে ফেলছে,” বলেন চিকিৎসক পরিষদের মুখ্য সংগঠক মাহফুজুল।
‘অনিবার্য কারণে’ তা স্থগিতের কথা বলেছে পিএসসি।
কমিশন বলছে, আগামী ৩০ জুন ৪৪তম বিসিএস, ২২ সেপ্টেম্বর ৪৮তম বিশেষ বিসিএস এবং ১০ ডিসেম্বর ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ, অনিয়ম করে ২০২৫ সালের মার্চ মাসেও তথ্য হালনাগাদ করে পদোন্নতির জন্য সুপারিশ করা হয়েছে, যারা যোগ্য ছিলেন না।
“৮ মে থেকে শুরু হতে যাওয়া ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও অনিবার্য কারণে তা স্থগিত করা হল।”
স্থগিত ঘোষণার পর অনশন ভাঙার পাশাপাশি অবরোধ প্রত্যাহার করে নেন আন্দোলনকারীরা।
৪৯তম বিসিএস থেকে সিলেবাস পরিবর্তন করার কথা বলেছেন এক সদস্য।